অনলাইন মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো
আজকাল অনেকেই অনলাইন মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করতে চান কিন্তু কিভাবে শুরু করবেন সে সম্পর্কে জানেন না। তাই যারা অনলাইন মার্কেটিং শিখে সেখান থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি লেখা।
অনলাইন মার্কেটিং টাকা রোজগারের জন্য আজকাল বেশ জনপ্রিয় একটি সেক্টর হয়ে উঠেছে। তাই আপনিও যদি অনলাইন মার্কেটিং শিখতে চান এবং অনলাইন মার্কেটিং করে টাকা আয় করতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি ফলো করতে পারেন।
পেজ সূচিপত্র :
- অনলাইন মার্কেটিং কিভাবে শুরু করব
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কিভাবে করব
- ইমেইল মার্কেটিং কিভাবে করব
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব
- এসইও মার্কেটিং কিভাবে করব
- অনলাইন মার্কেটিং এর সেরা সোশ্যাল সাইট
- ভিডিও মার্কেটিং কিভাবে করব
- ই-কমার্স মার্কেটিং কিভাবে করব
- ইনবাউন্ড মার্কেটিং কিভাবে করব
- লেখকের শেষ মন্তব্য
অনলাইন মার্কেটিং কিভাবে শুরু করব
অনলাইন মার্কেটিং হলো এক ধরণের ডিজিটাল মার্কেটিং। অনলাইনে আপনি আপনার পণ্য বা সেবা রাখতে পারেন এবং আপনার ব্যবহারকারীদের কাছে তা বিক্রি করতে পারেন। অনলাইনে খুব সহজেই আপনি আপনার পণ্য বা সেবা গুলে অসংখ্য মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারবেন। আপনি আপনার পণ্যের মার্কেটিং বিভিন্ন ভাবে করতে পারেন। অনলাইন মার্কেটিং করার জন্যে আপনি
বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম গুলো বেছে নিতে পারেন। অনলাইন মার্কেটিং বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে। যেমন সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং, কন্টেন্ট মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, অনলাইন বিজ্ঞাপণ ইত্যাদি। আপনি যদি অনলাইন মার্কেটিং করতে চান তাহলে এই বিষয়ে প্রথমেই আপনাকে ভালো একটা জ্ঞান অর্জন করতে হবে। অনেকেই রয়েছেন যারা
আরো পড়ুনঃব্লগ সাইটের জন্যে সেরা SEO সেটিংস
বুঝে উঠতে পারেন না যে কিভাবে অনলাইন মার্কেটিং এর কাজ শুরু করবেন। আমি বলবো যে, প্রথমে আপনি অনলাইন মার্কেটিং সম্পর্কে ভালো করে জেনে নিন। বর্তমান সময়ে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে অনলাইন মার্কেটিং। আপনি চাইলে এখানে খুব কম পরিমাণ টাকা ইনভেস্ট করে মার্কেটিং এর কাজ শুরু করে দিতে পারেন। এই মার্কেটিং এর পরিধি ব্যাপক। অনলাইন মার্কেটিং করার জন্যে
এস ই ও বা সার্চ ইঞ্জিন এর প্রয়োজন রয়েছে। আবার আপনি যদি অনলাইন মার্কেটিং শুরু করেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইট ও ডোমেন হোস্টিং এর প্রয়োজন পড়বে। অনলাইন মার্কেটিং সেক্টরটি আসলে অনেক বড়। এখানে আপনি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মার্কেটিং করতে সক্ষম হবেন। যেমন অনলাইন যে মার্কেটিং গুলো করা হয়ে থাকে তার একটি তালিকা হলো নিম্নরূপ।
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করা।
- কন্টেন্ট মার্কেটিং
- ইমেইল মার্কেটিং।
- ওয়েবসাইট মার্কেটিং।
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
- ইনবাউন্ড মার্কেটিং
- পে পার ক্লিক
- সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন বা এস ই ও।
- মোবাইল মার্কেটিং।
- ভিডিও মার্কেটিং ও
- ই-কমার্স মার্কেটিং।
আপনাকে এর মধ্যে থেকে একটা সিলেকশন করে নিতে হবে। ফলে আপনি এখান থেকে একটি নির্দিষ্ট কাজ বাছাই করে নিয়ে সেটির উপর মার্কেটিং করা শুরু করবেন। এখানে কোনো বিষয় সিলেকশন করতে আপনাকে সাহায্য করবে আপনার দক্ষতা। অর্থাৎ কোন বিষয়ের উপর আপনার দক্ষতা রয়েছে তা সিলেকশন করে কাজ শুরু করতে পারেন। আপনার যদি কোনো বিষয়ে
দক্ষতা না থাকে তাহলে একটি বিষয়ের উপর কোর্স করে নিতে পারেন। একটি নির্দিষ্ট ফিল্ডে ভালো অভিজ্ঞতা অর্জন করার জন্যে আপনি সে বিষয় নিয়ে কোর্স করতে পারেন। আপনি যদি কোনো কোর্সে এনরোল করে থাকেন তাহলে তা আপনাকে দক্ষ করতে সাহায্য করবে। আপনি ভালো ভাবে যদি কাজ শেষ করতে পারেন তাহলে আপনাকে সেখান থেকে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।
আরো পড়ুনঃডোমেইন কিভাবে ব্লগারে কানেক্ট করবেন
অনলাইনে ফ্রী ও পেইড দুই ধরণেরই কোর্স পাওয়া যায়। তবে আপনি যদি সার্টিফিকেট নিতে চান তাহলে আপনাকে পেইড কোর্স করতে হবে। আবার এখনকার সময়ে অনেক গুলো ফ্রী কোর্সেও সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়ে থাকে, তবে শুধু মাত্র ঐ সার্টিফিকেট এর দাম দিতে হয়। আপনি এস ই ও সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। এতে যদি আপনি অভিজ্ঞ থাকেন তাহলে
ওয়েবসাইট তৈরি করা ও তা কিভাবে র্যাংকে আনা যায় তা বুঝতে পারবেন। কিভাবে ওয়েবসাইট তৈরি করলে তা কাস্টমস বা ইউজার ফ্রেন্ডলি হবে তা সম্পর্কে আপনার আইডিয়া থাকবে। যার ফলে আপনার মার্কেটিং করা সুবিধা হবে। মার্কেটিং এর বেশ কিছু টুলস রয়েছে এই গুলোর ব্যবহার করা সম্পর্কেও আপনি জেনে নিতে পারেন। মার্কেটিং করার জন্যে জনপ্রিয় কিছু টুলস
যেমন HubSpot, Trello, MailChimp, Canva, Ubersuggest, Mobile Monkey, Google Analystic, Buzzsumo, Ahrefs ইত্যাদি। আপনি এই টুলস গুলোর যদি ব্যবহার সম্পর্কে শিখে নেন, তাহলে মার্কেটিং করতে এটি আপনার অনেক সময় বাঁচাবে। তাই নিজের বুদ্ধি, মাথা ও সময় এর ব্যবহার কমাতে চাইলে টুলস কে কাজে লাগাতে পারেন। অনলাইন মার্কেটিং করার জন্যে আপনাকে
একটি পোর্টফলিও তৈরি করে নিতে হবে। এখানে আপনি স্কিল ও অভিজ্ঞতা গুলো কে তুলে ধরতে পারবেন। আপনার এই পোর্ট ফোলিও তে অন্তর্ভুক্ত করবেন শর্ট বায়ো, সিভি, কনটাক্ট ইনফরমেশন, আর কিছু ভালো কাজের স্যাম্পল ইত্যাদি। আবার অনলাইন মার্কেটিং ইন্টার্শিপ করতে পারেন। এতে করে আপনার স্কিল ও অভিজ্ঞতা উভয়ই বৃদ্ধি পাবে। কাস্টমার কে
সঠিক ভাবে বুঝতে শিখুন। ই-কমার্স ওয়েবসাইটের জন্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো নিজের কাস্টমার কে বুঝার চেষ্টা করা। মার্কেটিং করার প্রাণ হলো কাস্টমার। আর আপনাকে সেই কাস্টমার কে আপনার হাতের মুঠোয় রাখতে হবে। তাই আপনাকে আকর্ষণীয় ও প্রাসঙ্গিক কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে। তাই প্রাসঙ্গিক কন্টেন্ট তৈরি করা সম্পর্কে আপনাকে শিখতে হবে।
আপনার কন্টেন্ট গুলোর উপরই কাস্টমার গুলোর আসা যাওয়া নির্ভর করে থাকে। তাই ভালো মানের কন্টেন্ট যোগ করবেন। আর সবশেষে আপনি যদি নিজেকে একজন প্রফেশনাল অনলাইন মার্কেটার হিসেবে গড়ে তুলতে চান, তাহলে আপনাকে গুগল এনালাইটিক্স নিয়ে অভিজ্ঞ হতে হবে। আপনার সাইটে কেমন ভিজিটর আসছে, কয়জন প্রোডাক্ট দেখছে ও ক্লিক করছে ইত্যাদি বিষয় গুলো নজরে রাখবেন। এই গুলোই হলো গুগল এনালাইটিক্স।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কিভাবে করব
অনলাইন মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবেন তা সম্পর্কে আশা করি জেনেছেন গিয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং হলো এমন এক পদ্ধতি যেখানে আপনি সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রোডাক্ট বা সেবা বিক্রি করতে পারবেন। সামাজিক যোগাযোগ সাইট যেমন ফেসবুক বা ইন্সট্রাগ্রাম এর মতো সাইট গুলো ব্যবহার করে আপনি মার্কেটিং করতে পারেন। এখানে মার্কেটিং করার জন্যে নিম্নোক্ত নির্দেশনা গুলো অনুসরণ করুন।
- আপনার গ্রাহকদের কে টার্গেট করুন।
- প্রতিদিন মার্কেটিং করুন
- প্রাসঙ্গিক হ্যাশট্যাগ এর ব্যবহার করুন।
- কন্টেন্ট ক্রিয়েশন টুলস ব্যবহার করুন।
- কোনে ধরণের নকল করা বা কপি করবেন না।
- সততা দিয়ে কাজ করুন ও হেটারদের থেকে দূরে থাকুন।
- অতিরিক্ত প্রচারণা চালানো থেকে বিরত থাকুন।
- অন্যদের সাথে তুলনা করা থেকে বিরত থাকুন।
- রাতারাতির সাফল্য আশা না করে, আস্তে ধীরে পরিশ্রম করতে থাকুন।
ইমেইল মার্কেটিং কিভাবে করব
আপনি যদি ইমেইল মার্কেটিং করতে চান তাহলে আপনাকে কাস্টমারদের সাথে লেগে থাকতে হবে। নির্দিষ্ট সময় পর পর আপনার পণ্য বা সেবা সম্পর্কে নতুন অফার গুলো জানাবেন। কাস্টোমারের সাথে সম্পর্ক ভালো রাখবেন। ইমেইল মার্কেটিং করার জন্যে আপনি যে বিষয় গুলোর দিকে লক্ষ্য রাখবেন তা নিম্নে দেওয়া হলো।
- আপনার টেকনিক্যাল স্কিল ভালো ভাবে গড়ে তুলুন।
- কমিউনিকেশন স্কিল ভালো ভাবে গড়ে তুলুন।
- সঠিক কন্টেন্ট গুলো নির্বাচন করুন।
- বিভিন্ন ইমেইল মার্কেটিং এর টুলসের ব্যবহার শিখুন।
প্রথমেই আপনি চাইলে গ্রাহকদের একটি লিস্ট তৈরি করে নিতে পারেন। তারপর আপনি একটি আকর্ষণীয় ইমেইল টেম্পলেট তৈরি করে নিতে পারেন। আপনার ভালো ডিজাইন সেন্স ও পরিশ্রমের মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। মেসেজ গুলো যখন লিখবেন তখন তা অনেক সুন্দর করে লিখবেন। মেসেজ লেখার সময় কাস্টমারকে
ভালো ভাবে বুঝে তারপর মেসেজ ড্রপ করবেন। আপনি একটি নির্দিষ্ট সময় বের করে তারপর ইমেইল পাঠাতে পাবেন। যখন আপনার কাস্টমার পড়বে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বেশ জনপ্রিয়। এর মাধ্যমে আপনি নিজেকে সহজেই প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন। যদিও সফল হতে পারেন। তবে এর জন্যে আপনাকে যা করতে হবে তা নিম্নে উল্লেখ করা হলো।
- একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে নিন।
- ইউটিউব চ্যানেল খুলে নিন।
- ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে করতে পারেন।
- ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং এর মাধ্যমে করতে পারেন।
আপনি যখন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে যাবেন তখন আপনার প্রয়োজন পড়বে সোর্সের। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হিসেবে ব্লগ বেশ জনপ্রিয়। তাই আপনি ব্লগের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে গেলে ওয়েবসাইটের প্রয়োজন পড়বে। আবার আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেখানেও আপনার পণ্য সম্পর্কে সুন্দর ভাবে বর্ণনা করতে পারেন। এর জন্যে দরকার হবে ইউটিউব চ্যানেল।
এসইও মার্কেটিং কিভাবে করব
এসইও সাধারণত দুই ধরণের হয়ে থাকে । অন পেজ এসইও এবং অফ পেজ এসইও। অন পেজ এসইও আপনি একটি সাইটের মাঝে করতে পারবেন। যেমন আপনি একটি ব্লগ লিখলেন, এখন এটি র্যাংকিংয়ে নিয়ে আসতে কিছু বিষয় যেমন URL, টাইটেল, হেডিং, সাব হেডিং, বডি কন্টেন্ট, ইন্টার লিংকিং, মেটা টাইটেল, মেটা ডেসক্রিপশন ইত্যাদি। এই কাজ গুলো আপনি যত বেশী দক্ষতার
সাথে করতে পারবেন আপনার সাইট ভালো র্যাংকিংয়ে যাবে। আবার অফ পেজ এসইও বিষয়টি হলো এসইও এর যে প্রয়োগ গুলো সাইটের বাইরে করা হয়ে থাকে। যেমন সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করা, লিংক বিল্ড করা, সাইটেশন বিল্ড করা ইত্যাদি কাজ গুলো। তাই আপনার যদি এই বিষয় গুলোর উপর দক্ষতা থেকে থাকে তাহলে এসইও করতে পারেন। এসইও করেও আপনি অনেক টাকা আয় করতে পারেন।
অনলাইন মার্কেটিং এর সেরা সোশ্যাল সাইট
অনলাইন মার্কেটিং করার জন্যে যদি সেরা সোশ্যাল সাইট সম্পর্কে বলা হয় তাহলে সেটি হবে ফেসবুক। কেননা এখানে বিলিয়ন ব্যবহারকারী রয়েছে। তা ছাড়া আরো কিছু সাইট রয়েছে, যেমন গুগল প্লাস, লিংকডইন, টুইটার ও পিন্টারেস্ট ইত্যাদি। ফেসবুকে ব্যবহারকারী সংখ্যা ২০০ কোটি ছাড়িয়ে যাচ্ছে। এই বিশাল জনগোষ্ঠীর মধ্যে
আপনার পণ্য প্রচারণা করা খুবই সহজ হবে। আপনি যদি মার্কেটিং করে থাকেন তাহলে এই সাইটকে বলে দিতে হবে না।
ভিডিও মার্কেটিং কিভাবে করব
বর্তমান সময়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া গুলো জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মে পরিণত হচ্ছে। আর ইউটিউব ও টিকটক প্ল্যাটফর্ম গুলো মতো সামাজিক সাইট গুলো শুধু মাত্র ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে থাকে। তাই আপনি ভিডিও মার্কেটিং করতে চাইলে আপনার সামনে অনেক গুলো প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। তাই আপনি এই প্ল্যাটফর্ম গুলো তে ভালো ভাবে ভিডিও মার্কেটিং করতে পারবেন।
ই-কমার্স মার্কেটিং কিভাবে করব
ই-কমার্স হলো ব্যবসা সম্পর্কিত মার্কেটিং। ইকমার্স মার্কেটিং বর্তমান সময়ে বেশ জনপ্রিয় একটি পেশা। আপনি এই মার্কেটিং করার মাধ্যমে নিজে কে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন। তাই ই-কমার্স মার্কেটিং করার জন্যে প্রথমে এই বিষয়ে পরিকল্পনা করে নিন। তারপর কিছু ইনভেস্ট করুন। একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে ব্যবসা শুরু করুন।
আপনার কাজের কোয়ালিটি নিশ্চিত করুন। মার্কেটিং করতে থাকুন ও বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করুন কাস্টমারদের থেকে।
ইনবাউন্ড মার্কেটিং কিভাবে করব
ইনবাউন্ড মার্কেটিং হলো এমন একটি মার্কেটিং সেবা যেখানে গ্রাহকদের যথাযথ কন্টেন্ট তৈরি করে সেখানে পণ্য সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়ে থাকে। এর মূল লক্ষ্য হলো ব্যবসাতে বিক্রয় বাড়ানো ও বেশী বেশী দর্শকদের কে আগ্রহ করা। এটি হলো অনেক গুলো কৌশলের মিশ্রণ। এই মার্কেটিং করার জন্যে আপনাকে ভালো র্যাংকিং এ চলে আসতে হবে।
তার জন্যে আপনি এসইও, কন্টেন্ট মার্কেটিং, সোশ্যাল নেটওয়ার্কে কাজ করতে পারেন। বর্তমান সময়ে এই প্রক্রিয়ায় ভালো মার্কেটিং করা সম্ভব হয়।
লেখকের শেষ মন্তব্য
প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে অনলাইন মার্কেটিং কিভাবে শুরু করব সেই সম্পর্কে। আশা করি এই বিষয়টি সম্পর্কে সকল কিছু জানতে পেরেছেন। এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য থাকলে তা জানাতে পারেন। মার্কেটিং কাজে যদি আপনি নিজে কে দক্ষ করে নিতে পারেন তাহলে ভালো পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন ইনশা-আল্লাহ। ধন্যবাদ।
গ্রীনল্যান আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url