ব্লগার সাইটে কাস্টম 404 পেজ তৈরি করার পদ্ধতি
ব্লগার সাইটে কাস্টম 404 পেজ তৈরি করার পদ্ধতি অনেকেই জানেন না। তবে আপনি যদি একজন ব্লগার হয়ে থাকেন এবং কাস্টম 404 পেজ তৈরি করার পদ্ধতি জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য।

ব্লগার সাইটে সার্চ করে কোন তথ্য না পেলে সাধারণত 404 পেজটি প্রদর্শন করে থাকে। তাই আপনি যদি এই রকমের একটি পেজ আপনার সাইটে তৈরি করতে চান এবং এটি কিভাবে তৈরি করবেন তা আজকের আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারবেন।
পেজ সূচিপত্র : ব্লগার সাইটে কাস্টম 404 পেজ তৈরি করার পদ্ধতি
ব্লগার সাইটে কাস্টম 404 পেজ তৈরি করার পদ্ধতি
আমরা যারা বিভিন্ন ধরণের তথ্য বিভিন্ন ওয়েব সাইটে খোঁজা খুজি করে থাকি আর তৎক্ষণাত কোনো তথ্য না পেলেই কাস্টম (৪০৪ not found) পেইজ অটোমেটিক ভাবে আমাদের সামনে চলে আসে। এই পেজটি তৈরি করার কিছু পদ্ধতি রয়েছে। আর এই ধরণের পেজ তৈরি করার পদ্ধতি গুলো নিচে উল্লেখ করা হলো।
আপনি যদি একটি কাস্টম (৪০৪ not found)পেইজ তৈরি করতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে 404.js নামে ফাইল ক্রিয়েট করতে হবে। এই ফাইলেই আপনি উক্ত ত্রুটি যুক্ত পেজটি তৈরি করতে পারবেন। 404 নামক পেজ তৈরি করার জন্যে আপনাকে নিম্নোক্ত কোড গুলো তৈরি করতে হবে। যেমন
export default function
custom 404 () {
return (
<div>
<h1>Welcome to
<span style = {{ color : ' green ' }}>
Greenlan IT
</span>
</h1>
<p>
দুঃখিত, আপনি যে পেজটি খুঁজছেন তা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এটি ইংলিশে কনভার্ট করে বসাতে হবে.
</p>
<p>
Try checking your URL
</p>
<h2>
This is a
<span style ={{ color : ' red' }}>
404 page
</span>
</h2>
</div>
)
}
এই কোডিং এর মাধ্যমে আপনার একটি 404 পেজ তৈরি হয়ে গেলো। এই কোডিং এর আউটপুট হিসেবে আপনি দেখতে পাবেন :
Welcome to Greenlan IT
দুঃখিত, আপনি যে পেজটি খুঁজছেন তা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এটি ইংলিশে কনভার্ট করে বসাতে হবে.
Try Checking URL
This is a 404 page
এখানে Greenlan IT শব্দটি হবে সবুজ বর্ণের। আর 404 page লেখাটি হবে লাল রং এর লেখা। এস ই ও করার সময় এই পেজটি অনেক কাজে লাগে। কাস্টম 404 পেজটি তৈরি করা থাকলে সার্চ ইঞ্জিন আপনার সাইটে খুব সহজেই এক্সেস করতে পারবে। যার ফলে আপনি অনেক বেশী পরিমাণে ট্র্যাফিক পাবেন। তবে এই 404 পেজ তৈরি করার পরও আপনাকে
Auto redirect to homepage অপশনটা চালু করতে হবে। এই অপশন চালু করা থাকলে যদি কোনো ভিজিটর আপনার এই error পেজে প্রবেশ করে থাকে তবে সে সরাসরি আপনার হোম পেজে চলে যাবে। আপনি যদি এই কাজটা করতে চান তাহলে আপনাকে আরো একটা কোডিং করতে হবে। আপনি ইডিট এইচ টি এম এলে প্রবেশ করে হেডিং ট্যাগ খুঁজে বের করে নিবেন। এরপর নিম্নোক্ত কোডটি লিখবেন।
<b: if
cond = 'data : blog page Type == " ; error_page"'>
<tittle> page not found <data : blog. tittle/>
</tittle>
< meta content ='5;/' http- equiv = ' refresh ' />
</ b: if>
404 মানে কি বিস্তারিত জানুন
ব্লগার সাইটে কাস্টম 404 পেজ তৈরি করার পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে ইতিমধ্যে আপনি তা জেনে গিয়েছেন আশা করি। ইন্টারনেটে কোনো তথ্য হাইপারলিংক আকারে থাকে। কিন্তু যদি কখনো ঐ তথ্য কে ডিলিট করে দেওয়া হয় তবে সেখানে আর কোনো তথ্য পাওয়া যায় না। যার ফলে কেউ সেখানে পুনরায় প্রবেশ করতে চাইলে
এই সংখ্যাটি তাকে দেখানে হয়। মূলত কোনো তথ্য যখন খুঁজে পাওয়া না যায় তখনই এই 404 পেজটি তাদের সামনে প্রদর্শন করা হয়ে থাকে। এইচ টি টি পি এস এর প্রতিক্রিয়া সংখ্যার জন্য 404 এর মতো করে আরো অনেক গুলো সংখ্যা রয়েছে। হাইপারলিংকে যখন প্রবেশ করা হয় তখন নেটওয়ার্ক তাদের প্রতিক্রিয়া কে বিভিন্ন সংখ্যার মাধ্যমে প্রকাশ করে থাকে।
এই রকম এক থেকে পাঁচ পর্যন্ত যে সংখ্যা গুলো রয়েছে সে গুলো একেকটির একেক ধরণের প্রতিক্রিয়া রয়েছে। ১ দিয়ে শুরু হওয়া সংখ্যা গুলো সাধারণত হাইপারলিংক এর তথ্য দিয়ে থাকে। ২ সংখ্যা এর মাধ্যমে হাইপারলিংকে সফলতা কে বুঝানো হয়। ৩ এর মাধ্যমে হাইপারলিংকে ফেরত যাওয়া কে বুঝানো হয়ে থাকে।
আর ৪ দিয়ে হাইপারলিংক এর ত্রুটি বুঝানো হয়ে থাকে। আর ৫ দিয়ে যে সংখ্যা শুরু হয় তা হাইপারলিংকে সার্ভারে ত্রুটি বুঝিয়ে থাকে। তা ছাড়া আরো কিছু সংখ্যা রয়েছে যে গুলো দ্বারা বিভিন্ন ধরণের প্রতিক্রিয়া বুঝানো হয়ে থাকে। তাই 404 দেখালে আপনি আরো এক বার ট্রাই করে দেখতে পারেন। কেননা অনেক সময় দেখা যায় যে
সঠিক অ্যাড্রেস দেওয়ার পরও আমাদের কে 404 নট ফাউন্ড পেজ টি প্রদর্শন করে থাকে। তাই রিফ্রেশ করে আবার পুনরায় দেখলে হয়তো আপনি আপনার কাঙ্খিত সাইটটি পেয়ে যেতে পারেন।
যেসব কারণে 404 error আসে
আমরা অনেকেই বিভিন্ন তথ্য জানার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইটে গিয়ে সার্চ করার মাধ্যমে খোঁজাখুঁজি করে থাকি। তখন যদি সেই তথ্যটি ঐ ওয়েবসাইটে না থাকে সেক্ষেত্রে আমাদের সামনে নট ফান্ড অর্থাৎ ৪০৪ ইরোর পেইজ নামে একটি পেইজ আসে। আর এই সকল সমস্যা সমাধান পেতে হলে যদি লিংক ভুল হয়ে থাকে তাহলে সঠিকভাবে লিঙ্ক বসিয়ে সার্চ করতে হবে।
এরপরেও যদি উক্ত তথ্যটি আপনার কাছে না আসে তাহলে বুঝবেন তথ্যটি ওয়েবসাইটের মধ্যে দেওয়া নেই। আবার এই সমস্যাটি প্লাগিং থিম এর কারণেও হতে পারে। তাই কোনো প্লাগিং যদি ইন্সটল করার পর এই ধরনের সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে তাহলে সেটি আনইন্সটল করে আবার সার্চ করে দেখা যেতে পারে। আপনি যদি এমন কিছু লক্ষ্য করে থাকেন তাহলে
আপনি এই বিষয়টি চেক করে দেখতে পারেন। আপনি ফাইল ম্যানেজার এর Error.Php চেক করার মাধ্যমে তা দেখতে পারেন। সি প্যানেল থেকে ফাইল ম্যানেজারে প্রবেশ করে error পেজটি ভিউ করে দেখতে পারেন। সেখানে error হওয়ার কারণগুলো ভালো ভাবে দেখতে পাবেন। আবার অনেক সময় দেখা যায় এই সমস্যাটি পার্মালিংক এর কারণেও হয়ে থাকে।
অনেক সময়ে পার্মালিংক পরিবর্তন হয়ে যায়। যার ফলে এই ধরণের সমস্যা গুলো দেখা যায়। যদি সমস্যাটি পার্মালিংক ঘটিত হয়ে থাকে তবে ওয়ার্ডপ্রেসে বা ব্লগ পেইজের সাইড বার হতে সেটিংস অপশনে যান সেখান থেকে পার্মালিংকে চলে যান। এখান থেকে সেভ চেনজ বাটনে দুই বার ক্লিক করুন। এর ফলে আশা করা যায় আপনার
উক্ত সমস্যাটি সমাধান হয়ে যাবে। তাই আপনি 404 পেইজ সমস্যা গুলো সম্পর্কে আগে ভালো ভাবে জেনে নিবেন। তার পরে এটির উৎস খুঁজে বের করে সমাধান করে নেওয়ার চেষ্টা করবেন। আশা করি আমার কথাগুলো আপনি বুঝতে পেরেছেন
ব্লগিং করার উদ্দেশ্য কি
ব্লগিং জগতে দুই ধরণের মানুষ দেখা যায়। প্রথম জন হলো যিনি জ্ঞান উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্যে ব্লগিং করে থাকে। আর দ্বিতীয় ধরণ হলো যারা শুধু মাত্র ইনকাম করার জন্যে ব্লগিং করে থাকে। মূলত ইনকাম করা লোকদেরই সংখ্যা হলো বেশী যারা সাধারণত ব্লগিং করে থাকে। খুব অল্প সংখ্যাক লোকই বা প্রতিষ্ঠানই জ্ঞান ছড়িয়ে দেওয়ার জন্যে ব্লগ লিখে থাকে।
তবে যারা ইনকাম করার জন্যে ব্লগ লিখে তারাও জ্ঞান ছড়িয়ে থাকে এবং বিভিন্ন ধরণের টিউটোরিয়াল দিয়ে থাকে। প্রায় সবাই ব্লগ থেকে ভালো পরিমাণ টাকা আয় করে থাকে। ব্লগিং এর ক্ষেত্রে শিক্ষক ও ছাত্র এর ব্যাপারটা সুন্দর ভাবে মিলে যায়। যেমন একজন শিক্ষক সাধারণ তার ছাত্র কে জ্ঞান দেওয়ার মাধ্যমে টাকা উপার্জন করে থাকে।
ব্লগের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটিও সেম। এখানে সবাই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ইনকাম করে থাকে। তাই আপনি যদি ইনকাম করতে চান তাহলে ব্লগিং আপনার জন্যে বেশ ভালো একটি উপায় হতে পারে।
কিভাবে ব্লগিং শুরু করবেন
ব্লগিং শুরু করা তেমন কোনো কঠিন বিষয় না। তবে ব্লগ এর মাধ্যমে আপনি যদি ইনকাম করতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই কিছু নীতিমালা অনুসরণ করে কাজ করতে হবে। আপনার ব্লগ লেখার জন্যে একটি ওয়েব সাইটে একাউন্ট থাকার প্রয়োজন পড়বে। আবার আপনি যদি আপনার ব্লগ প্রকাশ করতে চান তাহলে আপনার একটি
স্বতন্ত্র ওয়েবসাইট থাকতে হবে। তারপর আপনি কোন বিষয়ের উপর ব্লগ লিখতে চান সেটি নির্ধারণ করে নিতে হবে। আপনাকে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর চিন্তা করে ব্লগ লিখতে হবে। আপনি আপনার নির্ধারণ করা বিষয়ের উপর অনেক গুলো তথ্য সংগ্রহ করে নিবেন এবং সে বিষয় গুলো কে ঘিরে আর্টিকেল বা ব্লগ লেখা শুরু করবেন।
ভালো ইনকাম করার জন্যে আপনার ব্লগ গুলো হতে হবে ইউনিক ও তথ্য বহুল। আপনি যদি ভালো কোয়ালিটি সম্পন্ন ব্লগ লিখে থাকেন তবে আপনার ব্লগ অনেক সংখ্যক মানুষ পড়বে। যার ফলে আপনার জনপ্রিয়তা বাড়বে। তবে একটি বিষয় খুব ভালোভাবে মনে রাখবেন ব্লগ লেখার সময় কোন তথ্য কোন ধরনের ওয়েবসাইট থেকে বা অন্য
যে কোন জায়গা থেকে কোন প্রকার তথ্য চুরি করা যাবে না বা কাট কপি পেস্ট করা যাবে না। এক কথায় গুগলের নিয়ম নীতি মেনে তাদের প্রাইভেসি পলিসি অনুযায়ী ব্লগিং করতে হবে। অন্যথায় তাদের নিয়ম নীতি ভঙ্গ করলে আপনার ব্লগ ওয়েবসাইটটি ব্লক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি থাকবে।
ব্লগ কত প্রকার
আমরা অনেকেই জানতে চাই যে ব্লগ কত প্রকার হয়ে থাকে। ব্লগ বেশ কয়েক ধরণের হয়ে থাকে। এটি নির্ভর করে আপনি কোন বিষয়ের উপর লিখতেছেন। বিষয় গুলোর প্রেক্ষিতে এই ব্লগ গুলো বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে। যেমন আপনি যদি ব্যক্তিগত বিষয়ের উপর ব্লগ লিখে থাকেন তবে সে ব্লগ গুলো হলো ব্যক্তিগত ব্লগ। আবার ব্যবসায়িক কিছু ব্লগ রয়েছে।
যে ব্লগ গুলো সাধারণত উক্ত ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠান এর উপর নির্ভর করে লেখা হয়। আবার কিছু অ্যাফিলিয়েট ব্লগ রয়েছে যে গুলো সাধারণত বিভিন্ন ধরণের পণ্য বা সেবার উপর লিখা হয়ে থাকে। এই মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি কোনো কোম্পানি পণ্য কে প্রচার করে সে গুলো বিক্রি করতে পারবেন। যে সকল ব্লগের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা হয়ে থাকে সেগুলো কে
অ্যাফিলিয়েট ব্লগিং বলা হয়। আবার নিশ ব্লগ নামে কিছু ব্লগ হয়ে থাকে৷ যেখানে একটা ছোট অংশের উপর লেখা হয়ে থাকে। আবার নিউজ ব্লগও রয়েছে। এই গুলো তে প্রচুর পরিমাণে কন্টেন্ট পোস্ট করার প্রয়োজন পড়ে। যার ফলে এই ধরণের সাইটে অনেককে কাজ করতে হয়। এই রকম বিভিন্ন ধরণের ব্লগ রয়েছে। আশা করি আপনি আপনার কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরটি পেয়ে গিয়েছেন।
ব্লগার কারা জেনে নিন
যারা সাধারণত ব্লগ লিখে থাকে তাদের কে ব্লগার বলা হয়ে থাকে ৷ একজন ব্লগার বিভিন্ন বিষয়ের উপরে ব্লগ লিখে থাকেন। তারা বিভিন্ন বিষয় বিশেষ করে কোনো কিছুর রিভিউ, রাজনৈতিক বিষয়, সামাজিক কুসংস্কার, বিভিন্ন আলোচিত বিষয়, প্রাকৃতিক স্থান, খেলাধুলা, স্বাস্থ্য সেবা, ও লাইফস্টাইল ভিত্তিক ইত্যাদি বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্লগ লিখে সঠিক তথ্য দেওয়ার মাধ্যমে
মানুষের উপকার করে থাকে। এবং ব্লগিং করার মাধ্যমে একদিকে তারা যেমন মানুষের সেবামূলক কাজ করে থাকে। তেমনিভাবে কিছু অর্থ উপার্জন করে নিজেদেরকে স্বাবলম্বী করে তোলার চেষ্টা করে। তবে আপনিও চাইলে একজন ফুলস্ট্যাট ব্লগার হয়ে মানুষের সেবা করার পাশাপাশি কিছু অর্থ উপার্জন করে নিজেকে স্বাবলম্বী করে তুলতে পারেন
ব্লগে SEO কি এবং কেন করা হয়
ব্লগ লেখার পর তা সবার মাঝে পৌছে দিতে হয়। এই কাজটি করার জন্যে প্রয়োজন পড়ে SEO করার। SEO করার ফলে আপনার ব্লগার ওয়েবসাইটটি গুগল সার্চ র্যাংকে প্রদর্শন করে থাকে। ফলে কেউ যদি আপনার লেখার উপর সার্চ করে থাকে তাহলে উক্ত ব্যক্তির সামনে আপনার ব্লগটি প্রদর্শিত হয়। তাই ব্লগে SEO করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
তবে SEO কি এবং কিভাবে SEO করতে হয় আপনার এ বিষয়ে জানাও খুব প্রয়োজন রয়েছে। আর SEO করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে এবং কিওয়ার্ড অনুযায়ী সঠিক তথ্য দিয়ে একটি ব্লগ লিখতে হবে। এরপর ব্লগের টাইটেলে উক্ত কি ওয়ার্ড অনুযায়ী সুন্দরভাবে টাইটেল সাজাতে হবে। যেন তা ভিজিটরদের কাছে
পছন্দ মনে হয় এবং টাইটেল এর উপর ক্লিক করে। এরপর উপরের অংশের মেটাতে একটি খুব ভালোভাবে লিখতে হবে ব্লগ অনুযায়ী ইমেজ প্রদর্শন করতে হবে, এবং আরো পড়ুন সেকশন দিয়ে তাতে অন্য পোস্টের লিংক দিতে হবে। এরপর ক্যাটাগরি সিলেট করতে হবে এবং পার্মালিঙ্ক বসাতে হবে। এবং আরো অন্যান্য অনেক কাজ আছে সেগুলো সম্পন্ন করে পাবলিশ করতে হবে।
ব্লগ থেকে কি ইনকাম করা যায়
ইনকাম করার জন্যে ব্লগ হলো বেশ ভালো একটি মাধ্যম। এখনকার সময়ে অনেকেই সাধারণত ব্লগ লিখে ইনকাম করে থাকে। ব্লগিং করার মাধ্যমে মাসে লক্ষাধিক পর্যন্ত টাকা ইনকাম করা সম্ভব হয়ে থাকে। ব্লগিং ওয়েবসাইটে যদি আপনি গুগলের নিয়ম নীতি মেনে পোষ্ট পাবলিশ করে ক্লিক বাড়িয়ে গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাপ্রুভাল পেতে পারেন তাহলে
আপনি ক্লিকের মাধ্যমে বা বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। তা ছাড়া আরো অনেক মাধ্যমে এখানে ইনকাম করা সম্ভব হয়। তাই আপনি যদি একজন ব্লগার হতে চান এবং ব্লগিং করে ইনকাম করতে চান। তাহলে আপনার নিকটস্থ অথবা অন্যান্য যেকোনো ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে ব্লগিং বিষয়ে কোর্স করে ওয়েবসাইট তৈরি করে তাতে ব্লগ লিখতে পারেন।
লেখকের শেষ মন্তব্য
প্রিয় পাঠকগণ, আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে ব্লগার সাইটে কাস্টম 404 পেজ তৈরি করার পদ্ধতি সম্পর্কে। তবে আপনি যদি একজন ব্লগার হয়ে থাকেন এবং আপনার ওয়েবসাইটে যদি এই ধরনের Custom 404 error পেজ তৈরি করা না থাকে তাহলে কিভাবে এই ধরনের পেজ তৈরি করবেন আশা করি আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ে নিশ্চয়ই আপনি বুঝতে পেরেছেন।
আর এই বিষয়ে আপনার যদি কোন মন্তব্য বা প্রশ্ন থাকে তাহলে তা করতে পারেন আমরা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আপনার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশা-আল্লাহ। পরিশেষে আর্টিকেলটি পড়ে আপনার যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে আর্টিকেলটি আপনার টাইম লাইনে রেখে দিন পরবর্তীতে আপনার কাজে লাগতে পারে ধন্যবাদ।
গ্রীনল্যান আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url