এলার্জি চুলকানি দুর করার ঘরোয়া উপায় - শরীরে চুলকানি হওয়ার কারণ
আপনি কি এলার্জি ও চুলকানি নিয়ে বেশ হতাশায় আছেন, কিভাবে ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং শরীরে এলার্জি ও চুলকানি কেন হয় তা নিয়ে ভাবছেন? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি একমাত্র আপনার জন্য।
এলার্জি চুলকানি একটি কমন সমস্যা হলেও অনেক দিন যাবৎ শরীরে থাকার ফলে একসময় মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। তাই এই ধরনের রোগ থেকে আপনি কিভাবে মুক্তি পাবেন তা জানার জন্য অবশ্যই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
পেজ সুচিপত্রঃ
- এলার্জি চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানুন
- সারা গায়ে চুলকানি হওয়ার কারণ
- সারা গায়ে এলার্জি ও চুলকানির লক্ষণ
- এলার্জি এবং চুলকানি কি দুটি একই বিষয়
- চুলকানি দূর করার ঔষধের নাম জানুন
- চুলকানির কালো দাগ দূর করার ঘরোয়া টিপস
- শেষ কথা
এলার্জি চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানুন
পৃথিবীতে তাকেই সবচাইতে সুখী মানুষ বলা যায় যিনি কোন রোগে আক্রান্ত নন অর্থাৎ নীরোগী। তবে এরূপ মানুষ খুঁজে পাওয়া অসম্ভব। কেননা পৃথিবীতে প্রত্যেকটি মানুষই ছোট অথবা বড় কোন না কোন এক রোগে আক্রান্ত। যখন মানুষের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়ে পড়ে তখন মানুষ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে। তবে পূর্বের তুলনায় বর্তমান সময়ে মানুষের কিছু
বদ অভ্যাস খাওয়া দাওয়া চলাফেরা ওঠা বসা ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার অভাবে মানুষের শরীরে বিভিন্ন রোগ বাসা বাঁধছে ফলে রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ছে মানুষ। মানুষের অপরিষ্কার ও অপরিচ্ছন্ন নোংরা এবং ভাজাপোড়া তেল জাতীয় খাবার এবং খাবারের যে সকল নিয়মগুলো রয়েছে তা মেনে না চলার কারণে বিভিন্ন ধরনের মরণব্যাধি ক্যান্সার ডায়াবেটিস কিডনির সমস্যা লিভারের সমস্যা এবং এলার্জির মতো আরো
আরো পড়ুনঃগলায় খুশখুশে কাশি হলে কি করবেন - খুসখুসে কাশি কেন হয়
অনেক বড় বড় রোগে ভুগছেন। তাই শারীরিক সুস্থতা এবং মানসিক প্রশান্তি পেতে সুস্থতার যে সকল নিয়মগুলো রয়েছে তা মেনে চলা অবশ্যই জরুরী। তবে এলার্জির ক্ষেত্রে বলি, এলার্জি ও চুলকানি একটি কমন রোগ বলে একে ছোট করে দেখা উচিত নয়। কারণ এলার্জি এমন একটি রোগ যা দীর্ঘদিন ধরে শরীরে থাকার ফলে এই এলার্জি অনেক বড় বড় রোগ তৈরি করতে পারে। তাই শরীর থেকে চিরতরে
এলার্জিকে দূর করা অবশ্যই জরুরী। এলার্জি বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে যেমন হাত-পায়ে এলার্জি রক্তের এলার্জি চোখের এলার্জি মাথার এলার্জি এবং ত্বকের এলার্জি। আপনি যদি এলার্জি এবং চুলকানির সঠিক প্রতিকার না জানেন তাহলে আপনার শরীর থেকে কখনই এলার্জি এবং চুলকানি দূর হবে না। আর ঘরোয়া উপায়গুলো জানা থাকলে খুব অল্প সময়ের মধ্যে এই রোগ থেকে নিরাময় পাওয়া যায়।
আরো পড়ুনঃকোষ্ঠকাঠিন্য দ্রুত নিরাময় করতে গুরুত্বপুর্ণ ৭টি খাবার
এবং শরীর থেকে চিরতরে এলার্জি এবং চুলকানি বিদায় নিবে। এখন প্রশ্ন হল এলার্জির চুলকানি কিভাবে দূর করা যায় তাই না? তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে এলার্জির চুলকানি দূর করা যায়।
- এলার্জির চুলকানি দূর করতে লেবু রস খুব কার্যকরী একটি প্রতিষেধক। এর মধ্যে বিশেষ ধরনের এন্টিবায়োটিক অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান এবং ভিটামিন সি ও সাইট্রিক এসিড থাকার কারণে চুলকানিযুক্ত স্থানে লেবুর রস ঘষে দিলে চুলকানি থেকে নিরাময় পাওয়া যায়। তবে লেবুর রস ব্যবহারের পূর্বে ভালোভাবে চুলকিয়ে নিতে হবে এবং হালকা গরম পানি দিয়ে ক্ষতস্থানগুলো ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। এর পর লেবুর রস লাগিয়ে দিতে হবে। লক্ষনীয় যে লেবুর রস ব্যবহারের সময় হালকা জ্বলানি হতে পারে।
- এলার্জির চুলকানি দূর করতে নিম পাতার রসও বেশ কার্যকরী একটি উপাদান। নিম পাতার রস করে চুলকানির স্থানে লাগিয়ে দিলে চুলকানি থেকে নিরাময় পাওয়া যায়। অথবা নিম পাতা থেতলিয়ে পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি ব্যবহার করলে চুলকানি দূর হয়ে যায়।
- এছাড়াও পেয়ারা গাছের কুশি পাতার রস খাঁটি নারিকেল তেল এলোভেরা জেল আপেল সিডার ভিনেগার ইত্যাদি ব্যবহারের ফলে চুলকানি দূর করা যায়। তবে একটি বিষয় মনে রাখবেন এই ঘরোয়া পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করার পাশাপাশি ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া বাঞ্ছনীয়।
- তবে আপনার এলার্জি দূর করার ক্ষেত্রে বলি, আপনি যতই ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন এবং ওষুধ খান না কেন এগুলো শুধুমাত্র সাময়িকভাবে এলার্জি দূর করবে চিরতরে নয়। এলার্জিকে চিরতরে দুর করতে হলে যেসব কাজ করলে এবং খাবার খেলে শরীরে এলার্জির লক্ষণ দেখা দেই সেগুলো থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে। তাহলেই এলার্জি থেকে চিরতরে মুক্তি পাওয়া যাবে ইনশা-আল্লাহ।
- আপনার যদি ধুলাবালি ও ময়লা কালিতে কাজ করার কারনে এলার্জির প্রভাব দেখা দেয় তাহলে বুঝবেন সেগুলোতে আপনার এলার্জি রয়েছে এবং সেই কাজগুলো করা থেকে বিরত থাকবেন। গরুর মাংস হাঁসের মাংস হাঁসের ডিম চিংড়ি মাছ মিষ্টি কুমড়া এই ধরনের খাবারে ব্যাপক পরিমাণে এলার্জি থাকে তাই যদি এই খাবারগুলো খাওয়ার পর এলার্জির লক্ষণ ও প্রভাব দেখা দেয়
- তাহলে দ্রুত এই খাবারগুলো পরিহার করা এবং এই খাবারগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকা আপনার জন্য সবচাইতে বেটার হবে। এই সর্তকতা গুলো যদি আপনি মানতে পারেন তাহলে এলার্জি দূর করা আপনার জন্য অনেক সহজ হবে।
সারা গায়ে চুলকানি হওয়ার কারণ
সর্ব শরীর চুলকানি তৈরি হওয়ার নানাবিধ কারণ রয়েছে তার মধ্যে হিস্টামিন এবং নিউরো ট্রাইন্স মিটার নামক এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ চুলকানি তৈরি করে থাকে। এছাড়াও এলার্জির কারণে ত্বকের মধ্যে কোন ফুসকুড়ি উঠলে বিষাক্ত কোন লতাপাতা শরীরে ঠেকার কারণে সর্বত্বক শুষ্ক ও খসখসে হয়ে যাওয়ার কারণে অথবা বিষাক্ত কোন
পোকামাকড়ের কামড়ের কারণে সেই স্থানে ক্ষতের সৃষ্টি হয় ফলে সেখানে চুলকানি শুরু হয়। তবে চুলকানি এলার্জির কারণেই হোক অথবা অন্য যে কারণেই হোক না কেন এই চুলকানি এমন একটি অসহ্যকর বিষয়। মনে হয় যেন সারাক্ষণ চুলকাতেই থাকি।
সারা গায়ে এলার্জি ও চুলকানির লক্ষণ
আপনি তখনই বুঝবেন আপনার শরীরে যখন এলার্জির প্রভাব দেখা দিবে তখন যে স্থানে এলার্জি বের হবে সেই স্থান গুলো গোল গোল হয়ে হালকা ফুলে যাবে ও লাল বর্ণ ধারণ করবে এবং প্রচুর পরিমাণে চুলকানির অনুভূতি জাগবে। এমন মনে হবে যেন সবসময় চুলকাতেই থাকি আর অতিরিক্ত চুলকানোর ফলে একসময় ক্ষতস্থান দিয়ে রক্ত বের হয়ে যায়।
এলার্জি এবং চুলকানি কি দুটি একই বিষয়
অনেকেই জানতে চান এলার্জি এবং চুলকানি কি একই বিষয়? এই বিষয়ে কেউ কেউ বলেন এলার্জি এবং চুলকানি দুটি একই বিষয়। আবার কারো কারো মতই এলার্জি এবং চুলকানি আলাদা আলাদা দুটি বিষয়। এক্ষেত্রে আমি বলি এলার্জি এবং চুলকানি দুটি একই বিষয় না। কারণ এলার্জি হল একটি শারীরিক প্রতিক্রিয়া আর চুলকানিকে শুধুমাত্র এই প্রতিক্রিয়ার একটি উপসর্গ বলা যেতে পারে।
আরো পড়ুনঃ৭২ ঘণ্টায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ - ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া উপায়
যেহেতু এলার্জি হলে চুলকানির অনুভূতি জাগে তবুও এলার্জি ও চুলকানি দুটি একই না। শরীরের যে স্থানে এলার্জি হয় সেখানে চাকা চাকা দাগড়ে দাগড়ে ও লাল হয়ে যায়। এলার্জি বিভিন্ন ধরনের খাবার দাবার যেমন তেল জাতীয় মসলা জাতীয় ও অতিরিক্ত ভাজা পোড়া জাতীয় খাবার এবং ডালপালা ও ফুলের পরাগরেণু এবং ধুলাবালিকনা খোশ পাচড়া এবং পশুপাখির লোম নাক মুখ ও চোখেঁর ভেতর দিয়ে
শরীরের মধ্যে প্রবেশ করার কারণে এলার্জি তৈরি হয়। তবে চুলকানি শুধু এলার্জির কারণে নয় বরং কোন বিষাক্ত জিনিস শরীরে লাগার কারণে চুলকানি তৈরি হতে পারে অথবা কোন বিষাক্ত পোকামাকড়ের কামড় থেকেও চুলকানি তৈরি হতে পারে। অতএব বলা যায় এলার্জি এবং চুলকানি দুটি একই বিষয় না।
চুলকানি দূর করার ঔষধের নাম জানুন
প্রিয় পাঠক, আমি আগেও বলেছি আবারো বলছি চুলকানি বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। অতএব চুলকানির প্রকার ও ধরনভেদে ঔষধ দেওয়া হয়ে থাকে। আর চুলকানির জন্য বিভিন্ন ধরনের ঔষধ মলম জাতীয় প্রতিষেধক রয়েছে যেগুলো ব্যবহারের ফলে চুলকানি দূর করা যায়। চুলকানি দূর করার জন্য লোশন গুলো ব্যবহার করতে পারেন যেমন
লৌশন ও ক্রীমঃ
- ফাঙ্গজিডাল এইচ সি (Fungisal H.C)
- স্ক্যাবেক্স ক্রীম ৫% (Scabex cream 5%)
- পেভিসোন ক্রীম (pevison cream)
- ক্রোটামিটন লৌশন (crotamiton Loution)
- বেটামেসন এন (Betamason N)
- সালফুর ক্রীম (Sulfur cream)
- ক্যালামাইন লৌশন kalamine loution
- পেভিট্রিন ক্রীম (pevitrin Cream)
- অ্যান্টিহিস্টমিন Antihistamin
ট্যাবলেট যেমনঃ
- ফিক্সো ১২০ ট্যাবলেট (Fixo 120 Tablet)
- অ্যালাট্রোল (Alatrol)
- ফ্লুগাল ৫০ (Flugal 50)
- হিস্টানটিল ট্যাবলেট (Histantil Tablet)
- পেরভিক ২৫০ (Penvic 250)
চুলকানির কালো দাগ দূর করার ঘরোয়া টিপস
চুলকানির ফলে এক ধরনের ক্ষতের সৃষ্টি হয় এবং তা ভালো হয়ে যাওয়ার পরে সেখানে কালো দাগ থেকে যায় যা দেখতে অনেকটা খারাপ লাগে। এবং সেটি যদি হাতে বা মুখমন্ডল অথবা ঘাড়ের কাছে হয় তাহলে তা সব সময় দেখা যায় এবং অন্যের চোখে খুব সহজে পড়ে। যা হলো এক ধরনের লজ্জার বিষয় এবং সে সময় অনেক বেশি খারাপ লাগে। তাই এরূপ লজ্জা এবং খারাপ লাগা থেকে বাঁচতে
কালো দাগগুলো দূর করা প্রয়োজন। আর এটা অনেকেই দূর করতে চায় তবে আপনি যদি চুলকানির কালো দাগ গুলো আপনার শরীর থেকে দূর করতে চান তাহলে কিছু ঘরোয়া টিপস অনুসরণ করতে পারেন। যে টিপস গুলো ব্যবহারের ফলে আপনার শরীরের কালো দাগ হলে দূর হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। তাহলে চলুন এবার সেই ঘরোয়া পদ্ধতি গুলো কি কি তা জেনে নেওয়া যাক।
আরো পড়ুনঃআপনার কিডনি ভালো আছে কিনা বুঝবেন যেভাবে
- আপনি আপনার শরীরের কালো দাগ দূর করার জন্য প্রথমত যে টিপসটি অনুসরণ করতে পারেন তা হল খাঁটি গরুর দুধ, চাউলের আটা ,এবং সামান্য পরিমাণে কর্পূর। এই তিনটি উপাদান পরিমাণ মতো নিয়ে মিক্সড করে কালো দাগের উপরে লাগালে শরীরের কালো দাগ গুলো দূর হয়ে যাবে। তবে তা ৫ থেকে ৭ দিন মত ব্যবহার করতে হবে।
- নিমের পাতার সঙ্গে কাঁচা হলুদ বেটে কালো দাগের উপরে বেশ কয়েকদিন লাগালে কালো দাগ দূর হয়ে যায়।
- কাঁচা শশার সঙ্গে খাঁটি এলোভেরার পেস্ট কালো দাগের উপরে লাগালে খুব ভালো রেজাল্ট পাওয়া যায়।
- খাঁটি নারিকেল তেল, কয়েক ফোটা লেবুর রস, খাঁটি মধু এবং তার সঙ্গে এলোভেরা একত্রে পেস্ট করে সেই পেস্ট কালো দাগের উপর লাগাতে পারেন। ওগুলোর মধ্যে রয়েছে এক অসাধারণ গুনাগুন যা আপনার কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করবে। এখানে নারিকেল তেল এবং এলভেরা হল ঠান্ডা জাতীয় তরল এবং লেবুর রসে রয়েছে সাইট্রিক এসিড ভিটামিন সি ও অন্যান্য অ্যান্টি সেপটিক উপাদান, আর মধুর মধ্যে রয়েছে সকল রোগের সমাধান। তাই আপনি আপনার শরীরের কালো দাগ দূর করতে এই টিপসটি অনুসরণ করতে পারেন।
- এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিসেপটিক আন্টি ব্যাকটেরিয়াল আন্টি ফাঙ্গাস জাতীয় ক্রিম ও লোশন রয়েছে তা ব্যবহার করতে পারেন। তবে একটি বিষয় মাথায় রাখবেন এই ক্রিমগুলো ব্যবহারের পূর্বে আপনার জন্য উচিত হবে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া। কারণ বর্তমান বাজারে অনেক ক্রিম পাওয়া যায় যার গুণগতমান ভালো না।
- এবং তা ব্যবহারের ফলে মানে আপনি যে স্থানে লাগাবেন সেখানকার চামড়া পুড়ে যায়। এবং কালো দাগ দূর করার পরিবর্তে সেই স্থান পুড়ে আরো কালো হয়ে যায়। তাই যে কোন ক্রিম ব্যবহারের পূর্বে সতর্কতা অবলম্বন করা অনেক জরুরি।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলে আমরা চুলকানি দূর করার উপায় সম্পর্কে এবং কি কারণে এলার্জি চুলকানি হয় তা নিয়ে আলোচনা করেছি। এবং আপনি আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত ভালোভাবে পড়ে এলার্জি ও চুলকানির লক্ষণ কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানতে পেরেছেন আশা করি। তবে যে ঘরোয়া টিপস গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে তা আপনি অনুসরণ পড়তে পারেন
আশা করি খুব ভালো রেজাল্ট পাবেন। আর এই আলোচনার মধ্যে যদি কোন ধরনের ভুল অথবা মিসটেক থাকে তাহলে দয়া করে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। এই ধরনের আরও স্বাস্থ্য সেবামূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করার পাশাপাশি ফলো দিয়ে রাখতে পারেন ধন্যবাদ।
গ্রীনল্যান আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url