ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের নাম সময়সূচী ও ভাড়া ২০২৫

আপনি কি ২০২৫ সালের চলাচলকারী ঢাকা টু ভোলা রুটে লঞ্চের নাম সময় সূচি ও ভাড়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাচ্ছেন। এবং লঞ্চ ছাড়ার খবরাখবর ও লঞ্চের টিকেট কাটার জন্য কিভাবে যোগাযোগ করবেন তা জানতে চান তাহলে আপনি একদম ঠিক জায়গাতে এসেছেন।

ঢাকা -টু-ভোলা-লঞ্চ-সময়সূচী-ও-ভাড়া-২০২৫

আজকের আর্টিকেলে ঢাকা থেকে ভোলা যাওয়ার জন্য লঞ্চের সময়সূচী ও মূল্য তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। তাই আপনি যদি নৌপথের একজন নতুন যাত্রী হয়ে থাকেন তাহলে লঞ্চের বিস্তারিত তথ্য এই আঁটিকেলের নিচের অংশে জেনে নিতে পারবেন।

পেইজ সুচিপত্রঃ

 ঢাকা টু ভোলা পথগামী সকল লঞ্চের নাম

শুরু থেকেই ভোলা বাসির চলাচলের প্রথম বাহন হচ্ছে লঞ্চ। এখন হয়তোবা দেশে আধুনিকতার ছোঁয়ায় অন্যন্ন মাধ্যমে যাওয়া গেলেও এটি অনেক সময়সাধ্য ব্যাপার তাই বেশিরভাগ মানুষই লঞ্চের মাধ্যমেই ঢাকা থেকে ভোলা এবং ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাতায়াত করে থাকে। নৌপথে যাতায়াত করাটা অনেক মানুষ পছন্দ করেন আবার

কেউ কেউ পছন্দ করেন না কারণ নৌপথের বিভিন্ন জানের মাধ্যমে চলাচল করা যদিও বা একটি আরামদায়ক ও আনন্দমুখর মুহূর্ত কিন্তু সকলেরই মনে একটি বিশেষ ভয় থেকে যায় দুর্ঘটনা ঘটার। আজকাল দেশে নৌপথে বহু লঞ্চ ডুবির ঘটনা ঘটছে এবং অনেক মানুষ তার সুন্দর প্রাণটা হারিয়ে ফেলছে চিরতরে আর এরূপ

আরো পড়ুনঃরাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেনের সময়সূচী, ভাড়া ও অনলাইন টিকেট ২০২৫

দুর্ঘটনার কবলে কেইবা পড়তে চান। তবুও নিরুপায় হয়ে লাঞ্চের মাধ্যমেই চলাচল করতে হয়। কারণ ঢাকা থেকে ভোলা এবং ভোলা থেকে ঢাকা যেতে অন্য উপায় থাকলেও নৌপথে লঞ্চকেই প্রধান বাহন ধরা হয়েছে। আর ঢাকা টু ভোলা রুটে কয়টি এবং কি কি লঞ্চ চলাচল করে তার নাম অনেকে জানলেও এখনো শত শত মানুষ আছেন যারা সে সম্পর্কে

ধারণা রাখেন না তারা শুধু সময়সূচি অনুযায়ী যাতায়াত করে থাকেন। তবে আপনি যদি ঢাকা টু ভোলার উদ্দেশ্যে নৌপথে লঞ্চের একজন পুরাতন যাত্রী হন এবং এই সম্পর্কে জেনে না থাকেন অথবা একজন নতুন যাত্রী হয়ে থাকেন এবং লঞ্চের নাম জানতে চান তাহলে নিচে লঞ্চের নাম টেবিল আকারে তুলে ধরা হলো আপনি সেখান থেকে জেনে নিন

ক্রমিক নং ঢাকা টু ভোলা পথগামী সকল লঞ্চের নাম
০১ এম ভি আকাশী
০২ এম ভি নুরজাহান
০৩ এম ভি রহমত উল্লাহ
০৪ এম ভি আল-আমিন
০৫ এম ভি সোনার বাংলা

ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের সময়সূচি ২০২৫

লঞ্চ ভ্রমণ একটি আনন্দ উপভোগময়ী মুহূর্ত যা অনেকেই পছন্দ করে থাকেন। আসলে লঞ্চ ভ্রমণটা কেউ কেউ বাধ্য হয়ে করে থাকেন আবার কেউ নতুন যাত্রী হিসেবে আনন্দ উপভোগ করার জন্য করে থাকেন। তবে মানুষ লঞ্চ ভ্রমন যে উদ্দেশ্যেই করে থাকুক না কেন দেশের নৌপথগুলোতে সকল লঞ্চগুলো যেমন নিয়ম মাফিক সময় সাপেক্ষ অর্থাৎ

সময়সূচী অনুযায়ী নির্দিষ্ট গন্তব্যের উদ্দেশ্যে চলাচল করে থাকে ঠিক, তেমনি ভাবেই ঢাকা টু ভোলার উদ্দেশ্যে যে সকল লঞ্চগুলোর চলাচল করে তা নির্দিষ্ট সময়সূচি অনুযায়ী যাত্রা শুরু করে থাকে। আর ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের মাধ্যমে যারা চলাচল করে থাকেন তাদের লঞ্চের সময়সূচি সম্পর্কে ধারণা রাখা খুবই জরুরী। কেননা নির্দিষ্ট সময়সূচি না জানা থাকলে

লঞ্চ মিস হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে। তাছাড়া শুধু লঞ্চ নয় বরং যেকোনো যানবাহনে চলাচলের পূর্বে তার সময়সূচী জানা থাকলে সে বাহনে যাওয়ার জন্য আগে থেকে আপনি ব্যাকপত্র গুছিয়ে রেডি হয়ে থাকতে পারবেন। অতএব আপনি যদি ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের সময়সূচি জানতে চান তাহলে এই অংশের নিচে দেওয়া হল সেখান থেকে জেনে নিন

লঞ্চের নাম লঞ্চ ছাড়ার সময় লঞ্চ গন্তব্যে পৌঁছানোর সময়
এম ভি আকাশী সন্ধ্যা ৬ঃ০০ টা ভোর ৫ঃ০০
এম ভি নুরজাহান দুপুর ১ঃ০০ টা রাত ৯ঃ০০ টা
এম ভি রহমত উল্লাহ বিকেল ৩ঃ০০ টা রাত ১১ঃ০০ টা
এম ভি আল-আমিন সকাল ৮ঃ০০ টা বিকেল ৪ঃ০০ টা
এম ভি সোনার বাংলা সকাল ৯ঃ০০ টা বিকেল ৫ঃ০০ টা

ঢাকা টু ভোলা যেতে লঞ্চের ভাড়া কত টাকা ২০২৫ জেনে নিন

ঢাকা টু ভোলা রুটে লঞ্চের মাধ্যমে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে থাকেন। আর যে মানুষগুলো চলাচল করে থাকেন তাদের প্রত্যেকের লঞ্চের ভাড়া সম্পর্কে অবগত হওয়া উচিত। কেননা অনেক মানুষ আছেন যারা ভাড়া সম্পর্কে সঠিক ধারণা না থাকার কারণে বিভিন্ন সময় টিকিট কাটতে গিয়ে

সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় অথবা অনেক সময় মনে সন্দেহ জাগে ভাড়া বেশি নিয়ে নেওয়ার। তাই ভাড়া সম্পর্কে অবগত হওয়া অনেক জরুরী। তাছাড়া শুধু লঞ্চ ভাড়ায় নয় বরং দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেতে যে সকল চলাচলকারী মাধ্যমগুলো রয়েছে তাদের প্রত্যেকেরই নির্ধারিত একটি ভাড়া রয়েছে তা নৌপথে হোক, বা

আকাশ পথে হোক অথবা সড়ক পথেই হোকনা কেন নির্ধারিত সেই ভাড়া প্রধান সাপেক্ষে নির্ধারিত গন্তব্যের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করতে হয় এটাই স্বাভাবিক বিষয়। তদ্রুপ ঢাকা টু ভোলা রুটে সকল লঞ্চের নির্ধারিত ভাড়া রয়েছে। তবে লঞ্চের ভাড়া মূলত আসন বিন্যাসের উপর নির্ধারণ করা হয় যেমন কেবিন এবং ডেক দুইটি ভিন্ন আসন এবং

আসন সাপেক্ষে ভাড়াও কম বেশি হয়ে থাকে। আর ২০২৫ সালের কোন লঞ্চের কেবিন ভাড়া এবং ডেকের নির্ধারিত ভাড়া কত টাকা তা নিচে উল্লেখ করা হলো।

ক্রমিক নং লঞ্চের নাম ডেক ভাড়া কেবিন ভাড়া
এম ভি আকাশী ৫০০ টাকা ১২০০ টাকা
এম ভি নুরজাহান ৪০০ টাকা ১০০০ টাকা
এম ভি রহমত উল্লাহ ৪৫০ টাকা ১১০০ টাকা
এম ভি আল-আমিন ৩০০ টাকা ৮০০ টাকা
এম ভি সোনার বাংলা ৩৫০ টাকা ৯০০ টাকা

ঢাকা টু ভোলা অনলাইনে লঞ্চের টিকেট বুকিং করার নিয়ম

লঞ্চ এখন দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষের কাছে একটি জনপ্রিয় যোগাযেগ মাধ্যম হয়ে উঠেছে। তাই লঞ্চের টিকেট কাউন্টরে গিয়ে কাটার ক্ষেত্রে কোন প্রকার ঝামেলা না পোহানোর জন্য অনেকেই অনলাইনে টিকেট কাটতে চান। যারা ঘরে বসে মোবাইলের মাধ্যমে অনলাইনে লঞ্চের টিকেট বুকিং করতে চান তাদের জন্য সুখবর।

এখন থেকে ঢাকা,ভোলা,বরিশাল,ঝালকাঠি,আমতলী,ভান্ডারিয়া,চরফ্যাশন ও পটুয়াখালী নৌ-রুট গুলোতে ৩০টিরও বেশি লঞ্চের টিকেট মোবাইলে অনলাইনে বুকিং করা যাবে। তাছাড়া অন্য যেসকল লঞ্চগুলো আছে সেগুলোকেও অনলাইন টিকেটের আওতায় নিয়ে আসা হবে বলেছেন লঞ্চ কর্তৃপক্ষ। সেজন্য “জলযাত্রা‘‘ নামে

একটি অ্যাপস চালু করা হয়েছে। উক্ত অ্যাপস থেকে লঞ্চের টিকেট বুকিং করার জন্য অ্যাপসটি প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে হবে । তারপর অ্যাপস ওপেন করে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য এবং একটি সচল মোবাইল নাম্বার দিয়ে সাইন-আপ এর মাধ্যমে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এবং অ্যাপস এর মধ্যে প্রবেশ করে

”রিভার‘‘ অপশনে ক্লিক করলে সেখানে অনেক লঞ্চের নাম লঞ্চের কেবিন ও ডেকের নির্ধারিত ভাড়া এবং স্থান উল্লেখ করা থাকবে আপনি আপনার পছন্দমত সেখান থেকে লঞ্চের একাধিক টিকিট বুকিং করতে পারবেন। এমনকি টিকিট কাটার পর কোন কারণবশত টিকিট বাতিল করার ক্ষেত্রেও কোন প্রকার ঝামেলা নেই।

ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের যোগাযোগ নাম্বার সমূহ জেনে নি

আপনার ঢাকা থেকে ভোলা যাওয়ার জন্য লঞ্চের সময়সূচি ও ভাড়া সম্পর্কে জানাটা যেমন জরুরী। তেমনিভাবে লঞ্চের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন কিভাবে সেটা জানাও খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ লঞ্চের সঙ্গে যোগাযোগ করা সকল মাধ্যমগুলো যদি আপনার কাছে থাকে অথবা জানা থাকে তাহলে আপনি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই

ঢাকা-টু-ভোলা-লঞ্চের-যোগাযোগ-নাম্বার

লঞ্চে এসে হাজির হয়ে যেতে পারবেন অথবা লঞ্চ কয়টার সময় আসবে কখন ছাড়বে কত টাকা ভাড়া নেবে এছাড়াও আপনি মোবাইলের মাধ্যমে কল দিয়ে টিকিট কনফার্ম করা সহ ইত্যাদি লঞ্চ সম্পর্কে আরো অনেক তথ্য জেনে নেওয়া আপনার পক্ষে খুবই সহজ হয়ে যাবে। ঢাকা টু ভোলা রুটে যে কয়টি লঞ্চ চলাচল করে সকল লঞ্চের সঙ্গে

যোগাযোগ করার জন্য ভিন্ন ভিন্ন মোবাইল নাম্বার রয়েছে। আপনার যে লঞ্চের সঙ্গে যোগাযোগ করার প্রয়োজন এখান থেকে নাম্বার নিয়ে সেই লঞ্চের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবে

ক্রমিক নং লঞ্চের নাম মোবাইল নং
এম ভি আকাশী 01715666777
এম ভি নুরজাহান 01713444555
এম ভি রহমত উল্লাহ 01714555666
এম ভি আল-আমিন 01711222333
এম ভি সোনার বাংলা 0171233344

ঢাকা থেকে ভোলা যেতে নৌপথের দূরত্ব কত কিলোমিটার জেনে নিন

ঢাকা থেকে ভোলা নৌপথে অর্থাৎ লঞ্চে যেতে কত কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে হয় সে সম্পর্কে অনেকেই মোবাইল দিয়ে অথবা অন্যান্য মাধ্যমে সার্চ করে খোঁজাখুজি করে থাকেন এবং জানতে চান? তবে আপনিও যদি ঢাকা টু ভোলা নৌ পথের দূরত্ব কত কিলোমিটার তা জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি

মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন তাহলে নো পথে দ্রুত সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়ে যাবেন আশা করি। অনেকে মনে করেন বর্ষা মৌসুমে যখন পানি বেশি থাকে তখন দূরত্ব বেড়ে যায় আবার খরা মৌসুমী পানি কম থাকলে দূরত্ব কম হয় আসলে এটি একটি ভুল ধারণা কারণ একটি কথা মনে রাখবেন, পানি বেশি থাক অথবা কম থাক

দূরত্ব যতটুকু কেবলমাত্র ততটুকুই পথ অতিক্রম করতে হবে। ঢাকা টু ভোলা নৌ পথের দূরত্ব ১৮৮ কিলো ৯৫০ মিটার অর্থাৎ ১৮৯ কিলোমিটার (প্রায়)।

ঢাকা টু ভোলা লঞ্চে যেতে কতক্ষণ সময় লাগে জেনে নিন

এতক্ষণ আমরা ঢাকা টু ভোলা যেতে লঞ্চের সকল তথ্যগুলো জানতে পেরেছি আর এখন আমরা ঢাকা থেকে ভোলা লঞ্চের মাধ্যমে যেতে কয় ঘন্টা সময় লাগে সে সম্পর্কে জানব? সাধারণত সড়কের তুলনায় নৌপথের যাত্রায় সময় একটু বেশি লাগে। কেননা যেহেতু পানির মধ্য দিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে চলাচল করতে হয় তাই সময়

একটু বেশি লেগে যায়। তাছাড়া ঢাকা থেকে ভোলা যেহেতু প্রায় ১৮৯ কিলোমিটার দীর্ঘ পথ পানির মধ্য দিয়ে অতিক্রম করতে হয় তাই ঢাকা থেকে ভোলা যেতে সময় একটু বেশি লাগে এবং দীর্ঘ ৮ ঘণ্টা যাবৎ গন্তব্যে পৌঁছার জন্য লঞ্চের মধ্যে অপেক্ষা করতে হয়। তাছাড়া লঞ্চ অনুযায়ী সময় কম বেশি হয়ে থাকে।

ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের সময়সূচী সম্পর্কে লেখকের শেষ কথা

শেষ কথায় একটি কথা না বললেই নয়, আপনি যদি ঢাকা টু ভোলা যেতে লঞ্চের একজন নতুন যাত্রী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার লঞ্চের সময়সূচি ও ভাড়া সম্পর্কে এবং কয়টার সময় কোন লঞ্চ ছেড়ে যায় অবশ্যই সেই সম্পর্কে ধারণা রাখা উচিত। এবং প্রত্যেক লঞ্চের যোগাযোগ মাধ্যমে আপনার কাছে থাকলে অনায়াসেই আপনি

বাড়িতে বসে থেকেও লঞ্চের সকল তথ্য ও টিকেট বুকিং করে নিতে পারবেন। আর আরো একটি কথা হলো, আমি একজন ব্লগার এই ধরনের ও আরও অনেক তথ্য মূলক আর্টিকেল লিখে আপনাদের উপকার করে থাকি। তাই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি যদি নিজেকে একটুও উপকারবোধ মনে করে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি

আপনার টাইমলাইনে রেখে দিতে পারেন এবং ওয়েবসাইটটিতে ফলো দিয়ে পাশে থাকতে পারেন। আর্টিকেলটি মনযোগ দিয়ে পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

গ্রীনল্যান আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url